Romantic Love Story Bangla – পুলিশের সাথে প্রেম-৪

Romantic Love Story Bangla – পুলিশের সাথে প্রেম-৪: শয়তান টা আমার চেহারা দেখে মুখ চেপে হাসছে, ! আর আমার ওকে ঝাটা পেটা করতে মন চাইছে, ! তখনি কেউ আমার কানে ফিসফিসিয়ে বলে, ! ঝাটা পেটা করতে মন চাইছে? তাই তো? বিয়ের পরে করো কেমন?

এখন অন ডিউটি পুলিশ অফিসারের গায়ে হাত তুললে তোমার তো জেল হয় যাবে সোনা ! তখনি পাশ ফিরে দেখি শয়তান টা চুলে স্পাইক করছে, তাই তো বলি মেয়েরা এতো কেন ক্রাশ খায় এর ওপরে?

কি হলো ম্যাডাম কি এতো ভাবছেন? ঝাটা পেটা করবেননা? ! আপনার মাথা করবো ফাজিল যেন কোথাকার, ! ও তুমি ফাজিল বলো আর যাই বলো আমি জানতাম, যে তুমি আমাকে ভালোয় ভালোয় রাজি হবে মা বিয়ে করতে হুমমমম, আর তাই তো? ! তাই তো কি?

আর তাই তো পাপা কে গিয়ে বলেছি, আমার আপনার মেয়ে কে পছন্দ আর আমি তাকে বিয়ে করতে চাই, হা হা হা, ! অসাইভ্য ব্যাটা বিয়ের আগেই আমার বাপ কে নিজের বাপ বানিয়ে ফেলেছিস?

হ্যা সোনা, বলে হঠাৎ শয়তান টা আমার গালে চুমু খেয়ে এক দৌড়ে নিচে চলে যায়, আর আমি ও পিচ্চু কে কোলে নিয়ে বারান্দায় গিয়ে নিচে তাকাই, নিচে তাকাতেই পুলিশ টা আমাকে চোখ মেরে নিজের গাড়ি ড্রাইভ করে থানায় চলে যায়, ! হায় আল্লাহ এখনি তার এই অবস্থা, বিয়ের পরে যে কি যে হবে সেটা তো তুমি ভালো জানো?

শুনেছি পুলিশেরা নাকি খুবি লুচ্চা হয়, আমার টাও কি লুচ্চা? ওমা গো কেউ আমারে ধরো? ! হ্যা ভাবি ধরেছি হা হা হা, ! এই ইমা মোটে ও ফাজলামো কর বিনা কেমন? ! আমি কি করলাম? যেটা সত্যি সেটাই তো বললাম হা হা, ! খুব লাফাচ্ছিলি না আমার বিয়ে নিয়ে?

এখন কেমন লাগে ইশ্ক? ! আনু মোটে ও আমার মাথা খাবি না কেমন? ! আমি আর কি খাবো? খাওয়ার লোক তো এসেই গেছে, হা হা হা, ! ফাজিল কত গুলো যা দূরে যাইয়া মর, ! মরা টরা সব বাদদদদদ, আগে তোর বিয়ে খাবো তারপর গিয়ে মরবো কেমন? আফটার অল বেস্ট ফ্রেন্ডের বিয়ে বলে কথা, হা হা হা

হারামী তোরা বেস্টফ্রেন্ড জাতীর কলঙ্ক, এমন ভাব করতেছ যেন আমার বিয়ে না শ্রাদ্ধ হচ্ছে, ! বিয়ে হোক আর শ্রাদ্ধ হোক আমাদের তো একটা অধিকার আছে তাই না?

Romantic Love Story Bangla

Romantic Love Story Bangla
Photo by Danik Prihodko on Pexels.com

হা হা হা তোদের অধিকার লইয়া দুরে যাইয়া মর হারামীর গুষ্ঠি জানি কোথাকার, ! হা হা হা, ! মোটে ও দাঁত কেলাবিনা, তাহলে তোদের দাঁত খুলে হাতে ধরিয়ে দিবো, ! বেষ্টুরর দুঃখ্যে দাঁত কেলানো আমাদের বেষ্টু গত অধিকার, ! হারামী কত গুলা, এ তোরা আসছিস কোথা দিয়া হুমমমম?

খাদক কত গুলো যেন জীবনে ও কিছু খায়নি, তাই সব আমার বিয়ে তে বসে খাবে, ! হা হা হা, ! ও তুই যাই বলো না কেন? তুই আমার ভাবি মানে ভাবিই, ! আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল কি জানো? ! কি ভাবি? ! তোর সাথে বন্ধুত্ব করাই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল

তুই এমন কেন বলো? আমি কি এতোই খারাপ? আচ্ছা আমি নয় খারাপ ভাইয়া কি খারাপ? ! জানিনা আমি, ! জানবি কি করে? কখনো আমার ভাইয়ের মন পরার চেষ্টা করেছিস? আমার ভাই তো সেই শুরু থেকেই তোকে পছন্দ করে, ! আমাকে পছন্দ কারার কি হলো? আমি কি বিশ্ব সুন্দরী?

না তোর মন টা অনেক সুন্দর, ভাইয়া যখন তোকে প্রথমবার আমাদের কলেজে দেখেছিল তখন থেকেই তোর প্রেমে লাড্ডু , আমি ক্লাস করে বাসায় এলেই ভাইয়া আগে তোর কথা জিজ্ঞেস করতো, তারপর থেকেই আমি তোর খোজ খবর নিতে শুরু করি, আর জানতে পারি তুই সত্যি খুব ভালো একটা মেয়ে এবং আমার ভাবি হওয়ার যোগ্যতা শুধু তোরি মধ্যে আছে

ইমার কথা শুনে আমি ওকে আমার বুকে জড়িয়ে ধরি, তখন ও আমাকে বলে, ! তুই পারবিনা ইহানের মতো আমারো মা হয়ে থাকতে? আমারো তো মায়ের খুব প্রয়োজন, তুই আমাকে মারবি কাটবি বকবি আমি তাতেই অনেক খুশি, তুই জানিস ইহানের মতো আমাকে ও ভাইয়ায় ওর মেয়ের মতো ট্রিট করে, ইহান যেমন ওর ছেলে আমি নাকি ওর মেয়ে, ! ওর কথা শুনে কান্না পেয়ে যায় আমার তবু ও নিজেকে সামলে নিয়ে বলি

এই যে পাজি এতো সেন্টি হলে হবে? ব্রেকফাস্ট করতে হবে না? তোর ভাই ও ব্রেকফাস্ট করে গেল না, ! ওর আর ব্রেকফাস্ট? ওতো এমনি কাজেই তোর স্বামী হতে চলেছে, তোর স্বামী হয়ে গেলে নিজের মতো মানুষ করে নিশ কেমন?

হা হা হা হ্যা তা আবার বলতে? যা ফাজিল ওনা কে তো আমারি কোলো পিঠে করে মানুষ করে নিতে হবে, ! তা তে হবেই ভাবি, বাই দ্যা ওয়ে ভাইয়া ফোন করলেই আমরা এনগেজমেন্টে, বিয়ে ও রিসেপশনের শপিং করতে যাবো কেমন? ! আচ্ছা, তারপর ইমা ও আনিয়া হলে চলে যায়, আর তখনি আমার ফোন টা বেজে ওঠে, ফোন রিসিভ করতেই পুলিশ টা আমাকে বলে ওঠে

সোনা আমি তোমার জন্যে একটা নীল সাড়ি ও কিছু ওরনামেন্টস আলমারির মধ্যে রেখে এসেছি, তাই শপিং ও আসার সময় ও গুলো পরে এসো প্লিজ? ! আচ্ছা ঠিক আছে, ! তবে হ্যা একটু সাজুগুজু করে এসো কেমন? কারন আজকে পুলিশ হেড কোয়াটারে পার্টি আছে আর সেখানেই আমাদের এনগেজমেন্ট হবে কেমন?

সেরা ভালোবাসার গল্প

সেরা ভালোবাসার গল্প
Photo by Leeloo Thefirst on Pexels.com

ওক্কে, ! বাই দ্যা ওয়ে এখনি রেডি হও কেমন? কারন আমি কিছু সময় পরি তোমাদের নিতে আসবো সোনা, ! ওকে বাই বাই, ! বাই, ! আশ্চর্য কি হয়ে গেল আমার? আমি ওনাকে বকা কেন দিলাম না? উনি যা বললো তাতে শুধু ওকে,ওক্কে করে গেলাম?

এসব ভাবতে ভাবতে আমার ইহান টা ঘুম থেকে উঠে পরে, তারপর আমি ওকে গোসল করিয়ে খাবার খাইয়ে রেডি করে, আমি ও ফ্রেশ হয়ে এসে রেডি হয়ে আমারর পিচ্চু, ইমা ও আনু কে নিয়ে ওনার আসার জন্যে অপেক্ষা করতে থাকি, ! বেলা বারো টা নাগাত উনি আমাদের পুলিশ হেড কোয়াটারে নিয়ে যায়, সেখানে যাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই পাপা আমাদের এংগেজমেন্ট অ্যানাউজমেন্ট করেন এবং তারপরেই আমাদের এংগেজমেন্ট হয়

এংগেজমেন্টের সময় ওই ফাজিল টা আমার সমানে হাটু গেড়ে বসে, রিং টা আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলে, ! will you marry me? ! ব্যাটার কথা শুনে লজ্জায় লাল হয়ে কাপাঁ কাপাঁ গলায় বলি, ! yes I do, ! আর তখনি ফাজিলের হাড়ি টা আমাকে রিং পরিয়ে দেয়, আর আমি লজ্জাশ লাল হয়ে ইহানের দিকে তাকিয়ে ওনা কে রিং পরিয়ে দেই, ! এংগেজমেন্ট শেষে সবাই আমাদের কংগ্রাচুলেট করে

তখন উনি আমার কানে ফিসফিসিয়ে বলে, ! তুমি হয়তো ভাবছ আমি কেন আমাদের বিয়ে নিয়ে তাড়াহুড়ো করছি? আসলে তাড়াহুড়ো করার প্রধান কারন হলো, আমার আর তড় সইছে না, ! ওমা গো এই ব্যাটা কি লুচ্চা, বাসরে বিলাই মারার জন্যে এখনি উনি উঠে পরে লেগেছে, কি হবে এখন?

জানিনা কি আছে আমার কপালে? ! শুনেছি বাসরে নাকি বিলাই মারে? এই বিলাই টা মারে কি করে ? বাসরে কি বিলাই ছেড়ে দেয়? আর নবদম্পতি সেই কে ধরে বিলাই মারে? আল্লাহ মালুম? ! তখনি আমি খেয়াল করি, আমি যেন কারো কোলে, খেয়াল করে ভালো করে তাকাতেই দেখি আমার উড বি হ্যাজবেন্ড আমাকে কোলে তুলে গাড়ির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, ! তখন আমি তাকে বলি

ওই ওই আপনি আমাকে কোলে তুলেছেন কেন হুমমম? ! বারে আমার বৌ কে আমি কোলে তুলেছি তো? ! দেখেন আমাদের বিয়ে এখনো হয়নি, সো বৌ বৌ করবেননা কেমন?

আজ তো এংগেজমেন্ট হয়ে গেছে, কাল তোমার গায়ে হলুদ পরশু আমাদের বিয়ে, তারপর থেকে আমি তুমি ও আমাদের ছেলেমেয়ে নিয়ে আমাদের সংসার কি বলো তুমি? ! ওনার কথা শুনে চুপটি করে আমি ওনার দিকে ডাকিয়ে থাকি, আর তখনি উনি আমাকে গাড়িতে বসিয়ে দিয়ে আমার গালে চুমু খেতে যায়

আর ওমনি পাপার ডাক পরে যায়, তাই আমাকে চুমু না খেয়েই পাপা কাছে চলে যায়, তখনি খেয়াল করে দেখি ইমা ও আনু আমাকে দেখে হাসছে, হয়তো ওরা ফাজিল টার কান্ডা কারখানা দেখে ফেলেছে আর তাই এভাবে হাসছে, ! তারপর শয়তান টা এসে ড্রাইভ করতে শুরু করে

রোমান্টিক লাভ স্টোরি গল্প

সেরা ভালোবাসার গল্প
Photo by Lood Goosen on Pexels.com

তখনি বাতাসের তোড়ে আমার চুল গুলো উড়ে যায়, ! তাই চুল ঠিক করতে গাড়ির লুকিং গ্লাসের দিকে তাকাই, ! আর সে দিকে তাকাতেই শয়তান টা আমাকে চোখ মেরে দেয়, আর আমি লজ্জা পেয়ে আমার ছেলে মানে ইহান কে আমার মুখোমুখি বসিয়ে দেই

আর আড় চোখে তাকিয়ে দেখি ফাজিল ও মুখ টা বাংলার পাঁচের মতো করে রেখেছ, হা হা হা, ফাজিল ব্যাটা তুমি চলো ডালে ডালে আর আমি চলি পাতায় পাতায়, ! তখন ইমা আমার কানে ফিসফিসিয়ে বলে, ! আমার ভাই টা তোকে পাগলের মতো চোখে হারায় আর তুই তাকে এভাবে কষ্ট দিচ্ছিস?

না সোনা কষ্ট পাওয়ার হাত থেকে বাচাচ্ছি, ! মানে, ! মানে তোর ভাই এভাবে আমার পানে চেয়ে আছে একটা কি ঠিক? যেহেতু সে ড্রাইভ করছে? তাই তার সে কাজ টাই মন দিয়ে করা উচিত, নয় তো হিতে বিপরীত হতে এক সেকেন্ড ও লাগবেনা তার গট ইট?

ইয়েস ভাব্বি, ! তারপর কিছুক্ষণ পরে আমরা শপিং মলে পৌঁছে যাই, ! সেখানে যেতেই আমার গায়ে একটার ওর একটা ল্যাহেঙ্গা ও সাড়ি ধরে দেখা হয় কিন্তু কিছুতেই কারো কিছু পছন্দ হচ্ছে না আমার জন্যে, ! আর তখনি আমার ছেলে টা টকেটকে লাল ও গোল্ডেন কালারের সাড়ি এনে আমাকে ঘোমটা দিয়ে বলে

মাম তুমাকে এতায় খুব সুন্দুরর লাগে, ! ইহানের কথা শুনেই সবাই হা হা করে হেসে দেয়, ! তখনি আয়নায় নজর চলে যায় আমার আর আমি খেয়াল করে দেখি, আমার ফাজিল টা আমার পিচ্চু টাকে ইশারা করে মিষ্টি কালারের ল্যাহেঙ্গা টা দেখাচ্ছে আর আমার ছেলে ভুল করে আমাকে খয়েরি কালারের ল্যাহেঙ্গা দেখাচ্ছে, ! তাই আমি মিষ্টি কালারের ল্যাহেঙ্গা টা হাতে নিয়ে ওনা কে দেখিয়ে বলি, ! আমাকে এটায় কেমন লাগবে?

কেমন আবার পরীর মতো, তবে যেসে পরী নয় আমার পরী, ! ওনার কথা শুনে লজ্জায় পরে যাই আমি, তবু ও সেটা তাকে বুঝতে না দিয়ে তার গায়ে মিষ্টি কালারের শেরওয়ানী ধরে বলি, আপনাকে ও এটায় অনেক সুন্দর লাগবে, ! তাই? ! হুমমমমম, ! তাহলে আরেকটা পছন্দ করে দাও

দেন আমি তার গায়ে বেবি পিংক কালারের শেরওয়ানী টা ধরি তখন উনি আমাকে হেসে হেসে বলে, ! বিয়ে তে তুমি পরবে লাল বেনারসি, আর আমি পরবো বেবি পিংক কালারের শেরওয়ানী তাহলে আমাকে কি তোমার পাশে মানাবে হুমমমম, ! ওনার কথা শুনে আমরা দুজনেই হাসি তে ফেটে পরি, তারপরে ওনার জন্যে গোল্ডেন শেরওয়ানী পছন্দ করে আমার গহনা গাটি ও অন্যসবার জন্যে শপিং করে বাসায় চলে যাই

দেখতে দেখতে আমাদের বিয়ের দিন ঘনিয়ে আসে, ! বিয়ের দিন বিউটি পার্লারের আপুরা এসে আমাকে সাজিয়ে দিয়ে নিচে চলে যায়, আপুরা যেতেই আমার ছেলেটা এসে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলে, ! মাম তুৃামাকে পরীর মতো সুন্দিরর লাগে, ! তাই বাবা, ! জ্বি মাম, ! তখনি অানু এসে বলে

তোর ছেলে জন্যে পাগল হয়ে গেছে, তাই ভাইয়া আগেই তোর ছেলেকে বডি গার্ড দিয়ে পাঠিয়ে দিয়েছে, ! তাই নাকি? ! অয় মাম, ! আমার সোনা বাবা, কত সুন্দুরর লাগে আমার সোনা বাবা কে, ! আমাল মাম কেও অনেক সুন্দুর লাগে, ! আর তখনি বাহিরে বাদ্য বাজনার আওয়াজ পাই

তাই আমি আমার ছেলেকে কোলে নিয়ে পর্দার আড়ালে দাড়িয়ে নিচে উকি মারি, ! উকি মারতেই আমাদের চোখাচোখি হয়ে যায় আর আমাকে দেখা মাঐ উনি চোখ মেরে দেয়

আর আমি লজ্জা পেয়ে ছেলেকে নিয়ে ওখান থেকে একটু সরে দাড়াঁই, ! আবারো উকি মারতে দেখি আনিয়া ওনা কে মিষ্টি খাইয়ে দিচ্ছে, আর উনি মিষ্টি খেয়ে আবারো ওপরে তাকিয়ে দেখার চেষ্টা করছে, ! তখনি আমার খালাতো ভাই রাফান বলেন, ! জিজু যা দেখার বিয়ের পরে বাসরে বসে দেইখেন এখন আর দেখাদেখি কইরেন না কেমন? ! আর তখনি বরযাত্রী ও আমার বাড়ির সবাই হা হা করে হেসে দেয়

আর ওমনি পাপা ওদের বলেন, ! বাবা এবার তোরা আমার জামাই কে ছাড়, ! না আঙ্কল কোনো ছাড়াছাড়ি নাই, গেট ধরেছি তার টাকা দিবে না? ! দেন আবারো সবাই হাসি তে ফেটে পরে, ! তখন আমার উনি বলেন, ! যদি আমি টাকা না দেই তখন? ! তখন আর কি? যে রাস্তা মেপে বৌ নিতে এসেছেন

সে রাস্তা দিয়ে ফেরত জান আরকি? হা হা হা ! দেখো শালাবাবু বৌ যখন নিতে এসেছি বৌ নিয়েই যাবো, এই নাও তোমাদের টাকা, ! ওনার কাছ থেকে টাকা পেয়ে ওরা ওনাকে বাসার ভেতরে আসার অনুমতি দেয়, ! উনি বাসায় ঢুকতেই আমার পাপা হাওয়ায় গুলি ছোড়েন

আর আমি ও আমার ছেলেকে নিয়ে বিছানায় গিয়ে বসি, ! তার কিছুক্ষণ পরেই হঠাৎ, রাফিন ও আকাশ ভাইয়া জেসমিন, কেয়া ও আনিয়া কান্না করতে করতে আমাকে এসে বলে, ! তোর স্বামী কত্ব খারাপ আমাদের সবাই কে নকল টাকা দিছে, ! ওদের কথা শুনে আমি হাসতে হাসতে বলি, ! চোরের ওপরে বাটপারি করতে গেলে এমন দশাই হয়, হা হা হা, চলবে।

তৃতীয় পার্ট পড়ুনঃ পুলিশের সাথে প্রেম-৩

1 thought on “Romantic Love Story Bangla – পুলিশের সাথে প্রেম-৪”

Leave a Comment